নিজস্ব প্রতিবেদক
ঘটনাক্রমে জমি সংক্রান্ত বিচারাধীন মামলার জমি বেআইনিভাবে একাধিক বার বিক্রি। বিচারাধীন মামলার অনিয়ম বিষয়ে রাজি নিবাসী শামসুর দালালি অসৎ উদ্দেশ্যে বাধা কুকান্ডের সক্রিয়তায় ও পূর্ব রিকল্পিত এক পর্যায়ে প্রাণনাশের শিকার হয় ভুক্তভোগী বাদী। বিবাদীরা ভবিষ্যতে পরিস্থিতির আরো অঘটন সৃষ্টি করে বাদীকে সবরকম ক্ষয়ক্ষতিসহ প্রয়োজনে প্রাণে মেরে ফেলা হুমকি প্রদান করে। একা বসবাসকারী বাড়ির পরিবার ও ঘরবাড়ি লুটপাট করবে বলে হুমকি প্রদান করে।
বেকার দালাল শামসুর দীর্ঘ আগে জমির খতিয়ান কাগজ তোলার কথা বলে ২৫০০ শত টাকা দাবি করে। বাদী তাকে টাকা প্রদান করে। দীর্ঘ মাসের পর মাস গেলেও দালাল শামসুর কোন পাত্তা নেই। কাগজ চাইলে দালাল শামসু কাগজ না দিয়ে উল্টো টাকা দাবি করে। এবিষয়ে বাদী আলমকে বেশি কথা বলতে মানা করে। অনিয়ম মিথ্যা প্রতিশ্রুতি হয়রানি ভোগান্তির দায়ে বিবাদীর সাথে একপর্যায়ে তর্ক বিরোধ হয়। ঘটনার দিন ১৩ জুলাই কিশোরগঞ্জ জেলাকোর্টে প্রাঙ্গণে। শামসুর অনিয়ম অন্যায় অসৎ উদ্দেশ্যে টাকা কামানো অন্যায় কার্যক্রম কে বাদী আলম প্রতিবাদ করায়। শামসুল কর্তৃক পূর্ব পরিকল্পিত কারসাজিতে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সহিংস মারামারি উগ্রতায় বাঁধের প্রাণনাথের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
১৪জুলাই (রবিবার) বিকেল ৪টায় প্রকাশ্য দিবালোকে দক্ষিণ রাজি রাস্তার উপর প্রাণনাশের উদ্দেশ্যেই উদ্দেশ্যে হামলা করে সঙ্গবদ্ধ ১৩ জন। ভাগ্যক্রমে উপস্থিত লোকের সহায়তায় প্রাণে বেঁচে যায়।
বর্তমান জায়গা জমি সংক্রান্তে মামলায় বিচারাধীন সত্ত্বেও ওই জমি একাধিকবার বিক্রির করার অপচেষ্টা চালায়। এক পর্যায়ে ওই জমি বিক্রি করে বিবাদী পক্ষ। যা বেআইনি অন্যায় ও রাষ্ট্রের আইনে পরিপন্থী। বাদী ঐ জমির বিক্রির বিষয়ে বিবাদীদের বেআইনি কর্মকাণ্ড ও আইনগত পরামর্শ সমাধান জানতে চাওয়ায় বিবাদীদের কাছে শত্রুতে পরিণত হয়। এরই জের ধরে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে বাদীকে মেরে ফেলার ষড়যন্ত্র পরিকল্পনা করে। এমন অনাকাঙ্ক্ষিত অঘটন প্রশ্নবিদ্ধ সন্ত্রাসী আক্রমণ যা আইয়ামে জাহালিয়াতের যুগকেউ যেন হার মানায়। এমনটি কারোই কাম্য নয়।
মরহুম হাজী আবদুল মোমিন আমার পিতা তিনি দীর্ঘ ৪২ বছর আগে থেকেই চট্টগ্রাম বসবাস করে আসছিলেন স্থায়ীভাবে। গ্রামের বিভিন্ন ইস্যুতে ষড়যন্ত্রের শিকার অঘটন ডাঙ্গা বিরোধ ঝগড়া ঝামেলা থেকে সব সময় দূরে মুক্ত থাকার জন্য। আমরাও সেইসূত্রে এখনো চট্টগ্রামে স্থায়ীভাবে বসবাস করি। জীবিকায় দুর্দিনের জেরে বর্তমানে আর্থিক অক্ষমতা। রোগেশোকে আয় ইনকাম না থাকায় বিভিন্ন কারণে জর্জরিত হয়ে অসহায় নিরুপায় হয়ে গ্রামে বসবাস করছি। বাকি ৩ভাই এখনো স্থায়ীভাবে চট্টগ্রাম বসবাস করে। আয় ইনকাম না থাকায় বড় ৪মেয়ে সহ পাঁচ সন্তান নিয়ে কোনরকম সংসার চলে।
জায়গা জমি পূর্ব শত্রুতার জেরে মধ্যযুগীয় কায়দায় প্রাণনাশের অপচেষ্টা উদ্দেশ্যে মধ্যযুগীয় কায়দায় সঙ্ঘবদ্ধ চক্রে মেরে ফেলার উদ্দেশ্য অতর্কিত হামলা করো। বাদী প্রাণে বেঁচে যাওয়ায় বিবাদীরা আরো ক্ষিপ্ত হয়। বাদীকে এই বিষয়ে কথা বললে মেরে ফেলা হবে। প্রয়োজনে যেকোনো প্রকারে যেকোনো ধরনের যে কোন নিয়মে যেকোন ভাবেই তাকে সবরকম ক্ষয়ক্ষতি লাঞ্ছিত বঞ্চিত করবে। এ বিষয়ে ভবিষ্যতে বিচার সমাধান অভিযোগ করলে এর আরো কঠিন জবাব দেওয়া হবে। প্রয়োজনে বাদীকে একা বাড়িতে হামলা চুরি ডাকাতি করে প্রতিশোধ নেওয়া হবে। প্রয়োজনে বাড়ির গৃহকর্মী ও মেয়েদের আত্ম লসম্ভ্রহানী এবং লাঞ্ছিত করা হবে। অন্য ভাইদেরও ভবিষ্যতে মেরে ফেলা হুমকি দেয়।
ঘটনাক্রমে বিবাদীদের সাথে আমাদের পূর্বপুরুষের জায়গা জমির বিরোধ রয়েছে। অতীতেও তাদের পূর্বপুরুষেরা সন্ত্রাসী কায়দায় আমাদের পূর্ব পুরুষদের বেআইনি ও অন্যায় ভাবে আমাদের আর্থিক জানমাল ও অপূরণীয় ক্ষয়ক্ষতি করেছে। বর্তমানেও জায়গা জমি পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রাণনাশের অপচেষ্টা উদ্দেশ্যে মধ্যযুগীয় কায়দায় সঙ্ঘবদ্ধ চক্রে মেরে ফেলার উদ্দেশ্য অতর্কিত হামলায় প্রাণে বেঁচে যাওয়ায় ভবিষ্যতে আরো ভয়ানক সব রকম ক্ষতি করা হবে। প্রাণে বেঁচে যাওয়ায় বিবাদীদের আক্রোশ সহিংস আক্রমণে ভবিষ্যতে মেরে ফেলা হুমকি প্রদান করে।
জায়গা জমি পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রাণশের উদ্দেশ্যে মধ্যযুগীয় কায়দায় সঙ্ঘবদ্ধ চক্রে মেরে ফেলার উদ্দেশ্য আতর্কিত হামলা চালায়।
ঘটনাক্রমে বাদীকে গাড়ি থেকে হাতেপায়ে ধরে টানা হিছড়া করে নামিয়ে বেদেরক পিঠায়। ২জন হাতে লাঠি দিয়ে পিছন দিক থেকে বাড়ি দেয়। আরেকজন মুখে ধরে, আরেকজন গলাটিপে ধরে। আজকে তাকে মেরে ফেলবে। না মরা পর্যন্ত যতক্ষণ না মরে ততক্ষণ মারতে থাকবে। বাদীর আত্মচিৎকার আশেপাশের লোকে গিয়ে আসলে প্রাণে রক্ষা পাই। ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আসে। তার আগেই তাকে বেদারক মারপিট এবং ফুলা যখমে আঘাত করে। এবং ভবিষ্যতে তাকে যেকোনো প্রকারে জায়গা জমি সংক্রান্ত বিষয়ে তার কোন অভিযোগ আপত্তি অথবা তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আপত্তি বিচার দাবি করলে দুনিয়া থেকে চিরতরে সরিয়ে দিবে।
প্রয়োজনে উল্টো সবরকম মিথ্যা মামলা দিয়ে অপক্ষমতা রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় তাদের অসৎ উদ্দেশ্য জায়গা বিক্রিসহ সবরকম অন্যায় করবে। তাদের অন্যায় অত্যাচার সহ্য করতে পারলে এলাকায় থাকবে। না হলে গ্রাম ছেড়ে চলে যাবে। বাদী বাড়িতে একা থাকায় বাকি ৩ভাই প্রবাসী চট্টগ্রামে স্থায়ীভাবে থাকে। বাদী তার ৪মেয়ে ও ১শিশু সন্তান নিয়ে নিয়ে বিবাদীদের অত্যাচারে নিরুপায় অসহায় নিরাপত্তাহীনতায় জীবন ঝুঁকিতে বসবাস করছে। ঘটনার নেপথ্যে রয়েছে কিছু দুষ্টচক্র ক্রিমিনাল কুচক্র মহলের কারসাজি। মানুষের ভিতর দ্বন্দ্ব বিবাদ সহিংসতা জুড়িয়ে দেওয়াই তাদের পেশা এবং নেশা। দ্বারা বিবাদীরা এসব কাজ করছে। প্রয়োজনে বিবাদীরা সব রকম অন্যায় করবে বলে হুমকি দিয়েছে। এমন অদ্ভুত পরিস্থিতিতে বাদি নিরাপত্তাহীনতায় দিশাহারা।
বিষয়টি নিয়ে নিয়ে এলাকার মানুষকে জানালে তারা উক্ত বিষয়ে তাদের উগ্রতা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে নিন্দা প্রকাশ করেন। যা চরম অন্যায় এবং বেআইনি অমানবিক মনুষত্মহীন দানবীয় ঘৃণতম তম বর্বর সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অংশ।
ঘটনাস্থল প্রত্যক্ষদর্শীরা আশপাশের লোকজন বিষয়টি খুবই স্পর্শকাতর লোমহর্ষক বলে মন্তব্য করেছেন এবং বিবাদীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। তবে ঘটনা সত্যতায় একাধিক লোক নাম পরিচয় গোপন রেখে বিবাদীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি সহ দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। আইনি জটিলতা নিরাপত্তাহীনতায় কেউই নাম পরিচয় প্রকাশ্যে উক্ত বিষয়ে কথা বলতে আগ্রহী নয়।
বিবাদীদের যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তারা এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি নয়।
এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ইউনিয়ন পরিষদ সহ স্থানীয় থানাকে অবগত করি। বাদীর শারীরিক অসুবিধা অসুখ নানা অক্ষমতার কারণে উক্ত বিষয়ে থানায় সরাসরি অভিযোগ দিতে দেরি হয়েছে। বাদী একা বাড়িতে থাকায়। তার ৪উপযুক্ত মেয়েদের লেখাপড়ার জন্য বাহির হতে হয়। কিশোরী মেয়েদের নিরাপত্তা পরিবারের নিরাপত্তা ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে নিরাপত্তাহীনতায় ভুক্তভোগী বাদী ও পরিবার।বাড়ির অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনাটি তিনি বর্ণনা করেছেন।বাদী আমি মোঃ আলম পিতা মরহুম হাজী আব্দুল মমিন কানলা নিবাসী, ইটনা,কিশোরগঞ্জ।
উক্ত ঘটনা তদন্তে সাপেক্ষে অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি ও অভিযোগ ভুক্তভোগী পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন ও এলাকাবাসী।