নিজস্ব প্রতিবেদক
কিশোরগঞ্জ নীলগঞ্জে প্রাণনাশের অপচেষ্টাকারীদর বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করেও রেহাই পায়নি ভয়ংকর পশুনিকৃষ্ট সন্ত্রাসীদের হামলা থেকে। হামলাকারীরা নানা অপরাধে দণ্ডিত সাজাপ্রাপ্ত। একাধিক মামলার আসামি। মাদক কারবার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড নানা অপরাধ ও তাদের বেআইনি অন্যায় কাজে প্রতিবাদ করায়ই কাল হয়ে দাড়ায় প্রতিবাদকারীর পরিবার। অভিযোগের জেরে উল্টো অভিযোগকারী ও ভুক্তভোগীর বাড়িতে অতর্কিত হামলা। অপরাধীদের মাদক অন্যায় অপরাধের বিরুদ্ধে কথা বলাই চরম নিরাপত্তাহীনতায় কাটছে প্রতিটি মুহূর্তে। জীবনঝুঁকিতে বিষাদে পরিণত হয়েছে অভিযোগকারী ও অভিযোগ পরিবার। বিষয়টি এলাকায় ব্যাপক গুনঞ্জন ও চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে।
ইয়াবা মাদক কারবারি ও মাদক সেবিদের বাধাঁর জেরে প্রতিবাদকারীকে উল্টো ক্ষুর দিয়ে আঘাতে প্রাণনাশের অপচেষ্টা। উক্ত বিষয়ে অপরাধীদের বিচার ও থানায় অভিযোগ দিলে বাড়িতে আরো ভয়াবহ হামলা করে মামলা তুলে না নিলে এলাকা ছাড়া প্রয়োজনীয় সব রকমের ক্ষয়ক্ষতি প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করে।
তথ্যমত ও অভিযোগের সূত্রে জানা যায়,অপরাধীর চক্রের নানা অনিয়ম মাদক ব্যবসা ও মাদক সেবীদের দীর্ঘদিন ধরে তাদের অনিয়ম অন্যায় কাজে বাধা দেওয়ায় মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে ক্ষুর দিয়ে একাধিক যখম করে একই এলাকার প্রতিবেশী শাকিল মিয়া (২৫), নিজুম মিয়া (২৬) গং-রা।
গতকাল ২৬ জুলাই রাত ১০টার দিকে নীলগঞ্জ হাজীগঞ্জে উত্তর পাড়া ৩বং মাইজখাপন স্টেশন ঘাট মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। আহত ভুক্তভোগী বর্তমানে কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। অভিযুক্তরা প্রতিবেশী আবেদআলীর ছেলে শাকলি মিয়া ও নুর ইসলামের ছেলে নিজুম মিয়া।
হাজীগঞ্জ (উত্তর পাড়া) ৩নং মাইজখাপন ইউনিয়নের ভুক্তভোগী বলেন,আমাকে প্রাণনাশের উদ্দেশ্যে আক্রমণকারীরা নানা অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত। চুরি-ডাকাতি ছিনতাই মাদক ইয়াবা ব্যবসা নানা অপরাধে একাধিকবার অভিযোগ ও মামলা মামলা মোকদ্দমা রয়েছে।
তাদের অন্যায় কাজে বাধা দেওয়ায় আক্রমণের শিকারে প্রাণী বেঁচে গেল ভবিষ্যৎ জীবন ঝুঁকিতে পরিণত হয়। তাদের পূর্ব পরিকল্পিত ওৎপেতে থাকা পরিকল্পিতভাবে আমাকে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যেই ক্ষুর দিয়ে আঘাতে উপযুপরি মারাত্মক আক্রমণ করে। তিনি আরো বলেন, চোখের পলকে কিছু বুঝে ওঠার আগেই আক্রমণের শিকার হই। ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়ায় ভবিষ্যতে আমাকে আমার পরিবার ও স্বজনদের হুমকি ধামকি প্রদান করে। অন্যায়কারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ মামলা আইনি বিচার চাইলে ভবিষ্যতে আরও ভয়াবহ আঘাত করে প্রয়োজনে প্রাণে মেরে প্রতিশোধ নিবে।
বিষয়টি জানতে কিশোরগঞ্জ জেলার সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা কে একাধিকবার মোঠোফোনে যোগাযোগ করেও পাওয়া যায়নি। দীর্ঘ সময় চেষ্টায় ফলে তিনি মুঠোফোনে বলেন তিনি বিষয়টি এখনো জানা নাই জেনে তিনি জানাবেন।
ডিউটি অফিসারের কাছ থেকে বিষয়টি জেনে নিতে বলেন।