প্রেমিকা সুইটি আক্তার বলেন,’প্রায় দেড় বছর ধরে আমাদের প্রেমের সম্পর্ক চলছিল। সম্পর্ক চলাকালীন জামালপুর শহরে বেশ কয়েকবার দেখা হয়েছে। আমাদের বাড়িতে গিয়েছিল। আমার পরিবারের সাথে সবার সাথেই পরিচিত। আমিও তাদের পরিবারের সবার সাথেই মোবাইলে অনেকবার কথা বলেছি।
বিয়ে করার আশ্বাস দিয়ে রাসেল অনেক বার দেখা করে। ওর সাথে আমার সব হয়েছে। রাসেল কাল আমাকে রাতে ফোন দিয়ে বিয়ে বলে ঠিক হইছে তুমি বাড়িতে আসো। আজ বাড়িতে আসলে রাসেল পালিয়ে গিয়েছে। এখন আমাকে বিয়ে না করলে আমি এই বাড়িতেই আত্মহত্যা করব।
এ বিষয়ে ছেলের বাবা আমির হামজা বলেন,’জোর করেই আমাদের বাড়িতে উঠেছে। তার সাথে আমার ছেলের কোন প্রেমের সম্পর্ক নাই।
এবিষয়ে মেলান্দহ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মদন সিং বলেন,’আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। মেয়ে এবং ছেলের পরিবারের সাথে কথা বলেছি। ছেলের পরিবার অস্বীকৃতি জানিয়েছে। মেয়েকে আইনি সহায়তার জন্য থানায় যেতে বলা হয়েছে।