সুবিধা বঞ্চিত সাধারণ সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ে স্বৈরাচার,দলীয়করন,দালালি, নানা অভিযোগ অনিয়মের জেরে সংক্ষুব্ধ বিক্ষুব্ধে আপত্তি অভিযোগ তুলে সাধারণ সাংবাদিকরা। দীর্ঘ ১৬বছর ধরে দলীয় রাজনীতি করন, বিভাজন ও বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক, ছাত্র জনতার সকলের অংশগ্রহনে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের নতুন অন্তবর্তীকালীন ব্যবস্থাপনা কমিটির গঠন করা হয়েছে।
স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর থেকে প্রেসক্লাব চত্বরে সুবিধা বঞ্চিত সাংবাদিকদের দিনরাত একের পর এক ধারাবাহিক পদক্ষেপ নানা উদ্যোগ কর্মসূচি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।সুষ্ঠু সমাধান সমঝোতা না হওয়া পর্যন্ত প্রেসক্লাবে আন্দোলনকারী ছাত্রের পক্ষে তালা লাগানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) সারাদিন এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের স্থায়ী সদস্য, বৈষম্য ও নির্যাতনের শিকার সাংবাদিকবৃন্দ এবং ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের প্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সদ্য বিদায়ী স্বৈরাচার ও আওয়ামী জালেম সরকার সমর্থিত ও দলীয় লেজুর ভিত্তিক ব্যবস্থাপনা কমিটি বাতিল করে ৯(নয়) সদস্য বিশিষ্ট অন্তর্বতীকালীন ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠিত হয় জাতীয় সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের পরামর্শক্রমে।
কমিটি ঘোষণা করেন-চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ শাহ নওয়াজ। গঠিত অন্তবর্তী কালীন কমিটির কর্মকর্তা ও সদস্যরা হলেন-আহ্বায়ক মইনুদ্দীন কাদেরী শওকত, সদস্য সচিব -গোলাম মাওলা মুরাদ, সদস্য সাইফুল্লাহ চৌধুরী, সাইফুল ইসলাম শিল্পী, মোহাম্মদ হাসান ফেরদৌস, মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম, আবু সুফিয়ান, সোহাগ কুমার বিশ্বাস, আরিয়ান লেলিন, কিরণ শর্মা, শিব্বির আহমদ ওসমান।
এই অন্তবর্তীকালীন ব্যবস্থাপনা কমিটি স্বেচ্ছাসেবী সমাজ কল্যাণ সংস্থাসমূহ (রেজিস্ট্রেশন ও নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ-১৯৬১ এর তৎসংশ্লিষ্ট বিধি অনুযায়ী চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব রেজি নং -(১৫৮৩/১৯৯০)এর প্রদত্ত অধিকার বলে কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
