ঢাকা, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫, ২৮ চৈত্র, ১৪৩১, ১২ শাওয়াল, ১৪৪৬
সর্বশেষ
স্মরণ সভা সফলে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ:চসাস
হাটহাজারী উপজেলায় ১৩ টি কেন্দ্রে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা-২০২৫ অনুষ্ঠিত
এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মাঝে মিরসরাই ছাত্রদলের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বাংলাদেশেকে ঘিরে ভারত, আমেরিকা, চীনের ত্রিমুখী দ্বন্দ্বের অর্ন্তনিহিত কারণ ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থ
চট্টগ্রাম ফাউন্ডেশনের গঠনতন্ত্র,কার্যবিধি প্রণয়ন সংক্রান্ত সভা
কিশোর গ্যাং- সমাজের অবক্ষয় ও করণীয়
বিশ্ব সন্ত্রাসী ইসরাইল’র নৃশংসতা গণহত্যা :দেশবিশ্বে তীব্র নিন্দা বিক্ষোভ প্রতিবাদ
সন্দ্বীপের সীমানা নির্ধারণের দাবিতে মানববন্ধন:সন্দ্বীপ অধিকার আন্দোলন
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘অদম্য একুশ ‘র আনুষ্ঠানিক যাত্রা ও ঈদ পুনর্মিলনী

সাংবাদিক সারাহ রেহনুমার লাশ হাতিরঝিলে!

নিজস্ব প্রতিবেদক

গাজী টিভির সাংবাদিক সারাহ রেহনুমারের
রাজধানীর হাতিরঝিল লেকে মিললো লাশ। লেগে ভেসে ছিল তার নিথর দেহ। সাংবাদিকের এমন রহস্যজনক মৃত্যুতে গভীর শোকে প্রকাশ করেন সাংবাদিক মহল ও দেশের সর্বস্তরের সর্বশ্রেনীর সাধারণ জনতা।

মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে
রাজধানীর হাতিরঝিল লেকে এ ঘটনা ঘটে। পরে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

সংবাদ পেয়ে হাতিরঝিল লেক থেকে সাংবাদিক সারাহ রেহনুমার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি জি-টিভির নিউজরুম এডিটর ছিলেন বলে জানা গেছে।

মৃত্যুর আগে মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন রাহনুমা। তাতে ফাহিম ফয়সাল নামে তার এক বন্ধুকে ট্যাগ করে কয়েকটি ছবি পোস্ট করেন। ছবিতে ফাহিমও রয়েছেন।
ক্যাপশনে তিনি লেখেন “তোমার মতো বন্ধু থাকা খুবই ভাগ্যের ব্যাপার। আশাকরি খুব শিগগিরই তোমার স্বপ্ন পূরণ করবে। আমি জানি, আমাদের অনেক পরিকল্পনা ছিল। দুঃখের বিষয় হলো পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন করতে পারলাম না। আল্লাহ তোমার জীবনের সব আশা বাস্তবায়ন করুন।”

সারাহর স্বামী সায়েদ শুভ্র জানান, ভালোবেসে সাত বছর আগে তারা পরিবারকে না জানিয়ে বিবাহ করেন। গতকাল সারাহ অফিসে গিয়ে রাতে আর বাসায় ফেরেনি। রাত ৩টার দিকে হাতিরঝিল লেকের পানিতে ঝাঁপ দেয়ার খবর জানতে পারেন। পরে ঢামেক গিয়ে তাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পান।

তাদের মধ্যে কোনো ঝগড়া হয়নি দাবি করে তিনি বলেন, তবে বেশ কিছুদিন আগ থেকে আমার স্ত্রী বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে চাচ্ছে। আমরা দুজনই কাজী অফিসে গিয়ে ডিভোর্স দিয়ে আসব। দেশের এই পরিস্থিতিতে আর কাজী অফিসে যাওয়া হয়নি।

উল্লেখ্য: আকস্মিক মৃত্যুতে সাংবাদিকতায় নিরাপত্তাহীনা, মুক্ত নিরাপদ সাংবাদিকতায় স্বাধীনতায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন সাংবাদিক মহল। মহান পেশা সাংবাদিকের এমন মৃত্যু হলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা চরম প্রশ্নবিদ্ধ। এমন মৃত্যুতে সমালোচিত হচ্ছে সর্বস্তরের পেশাজীবী সংগঠন ও দেশ প্রেমিক সচেতন ও জনসাধারণের নাগরিক ও সর্বস্তরের মানুষের মাঝে। প্রিয় মানুষের মৃত্যুতে শোকাভিভূত অনুমতি মেনে নিতে পারছে না তার পরিবার স্বজন শুভকাংঙ্খী সকলের মুখে মুখে ও মনেপ্রাণে।

শেয়ার করুনঃ

সর্বশেষ

ফেসবুক পেজ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০  
error: protected !!

Copyright© 2025 All reserved