নিজস্ব প্রতিবেদক
কিশোরগঞ্জ ইটনায় রাইটুটি ইউনিয়নে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে। রাজনৈতিক ছত্রছায়া ও অপক্ষমতার জোরে চলছিল নিত্য নতুন সুকৌশলে রমরমা জোয়ার আড্ডা। প্রতিদিনই কোটি দেড় কোটি টাকার খেলা হতো।
এতে নিঃস্ব হয়ে পড়েছে অনেক ব্যক্তি ও পরিবার। জোয়ার লোভে পড়ে বিষয় সম্পত্তি ব্যবসা হারিয়েছে অনেকেই। জোয়ার আসর বন্ধ হওয়ায় জনমনে ফিরে এসেছে শান্তি এবং স্বস্তি।
এতে ঝুঁকি বাড়ছে তরুণ প্রজন্ম ও আগামী ভবিষ্যতের প্রজন্মের নিরাপদ নিশ্চয়তার। কেউ সাহস পায়নি জুয়ারীদের জোয়ার আসর থেকে ফিরাতে। জোয়ার আসরে আপত্তি বাঁধা নিষেধ করার। স্বাধীনভাবেই চলছিল জোয়ার আসর।
প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা নানা ইস্যুতে বন্ধ করা যায়নি জোর আড্ডা। গ্রামবাসীর ঐক্যবদ্ধ এবং কিছু সচেতন সাহসীদের জোয়ার আসর বন্ধে বলিষ্ঠ প্রতিবাদ ও সতর্ক সংকেতে বলিষ্ঠ প্রতিবাদের স্বরূপে। পরিস্থিতিতে জোয়ারীরা তাদের অবৈধ জোয়ার আড্ডা যেখানে নিষেধ করাই ছিল অসাধ্য এবং ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু গ্রামবাসীর তোপের মুখে বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয় জোয়ার আসর।
কোটি টাকার জোয়ার আড্ডা বন্ধ। যে কোন অন্যায় অনিয়মের প্রতিবাদ প্রতিকারে এলাকাবাসী ঐক্যবদ্ধ। কোটি টাকার অবৈধ জোয়ার আড্ডা প্রভাবশালী অপক্ষমতায় চলছিল দিনের পর দিন। গ্রামবাসীর একতা প্রতিবাদ আন্দোলনে তোপের মুখে নাস্তানাবুদ হয়ে জুয়ারীরা জোয়ার আসর বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছে।
প্রতিবাদে উল্টো প্রতিবাদ কারীদের ভয় আতঙ্ক নিরাপত্তাহীনতা নানা হয়রানি ঝুঁকি ঝামেলা নানা কারণে জুয়ারীদের বিরুদ্ধে কিছু করা বলা সম্ভব হয়নি। কিন্তু স্বাধীন মুক্ত নিরাপদ সমাজ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে আগের স্বৈরাচার সরকারের অন্যায় অনিয়ম সবকিছুর অবসান হয়েছে।
দেশের গ্রামের সমাজের সর্বস্তরের মানুষ সব রকমের নিরাপত্তায় শান্তি-শৃঙ্খলায় রাতে বসবাস করতে পারে। গ্রামবাসীরা যাতে সুখেশান্তিতে থাকতে পারে। যেকোনো অন্যায় অপরাধ প্রতিহত করা হবে। সমাজের গ্রামের সকলকে অন্যায়কারীর হাত থেকে রক্ষা করা হবে।
সাধারণ মানুষ যাতে সুখে শান্তিতে থাকে সেদিকে ও সচেতন সকলকে সহযোগিতা করে পরামর্শ দিয়ে প্রয়োজনীয় উদ্যোগে ঘুনে ধরা সমাজকে নিরন্তন পথে আলোকিত করার আহ্বান জানান। প্রতিবাদ আন্দোলনের স্লোগানে উপস্থিত ছিলেন গ্রামের সচেতন গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সর্বস্তরের সাধারণ গ্রামের মানুষ।