নিজস্ব প্রতিবেদক
চট্টগ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা সত্বেও কিশোরগঞ্জের ইটনায় রায়টুটি ইউনিয়নের মামলাবাজ শামসুলের দালালি অপকান্ডের তথ্যফাঁস। ভুক্তভোগী বাদি আলমের মামলা থেকে বাঁচতেই অহেতুক বানোয়াটী মিথ্যা ভিত্তিহীন মামলা থেকে অব্যহতি মুক্তির দাবিতে ব্যাবসায়ি সমাজ ও এলাকাবাসীর লিখিত স্বীকারোক্তিতে উঠে আসে উক্ত মামলা সম্পূর্ণ মিথ্যা। মিথ্যে মামলার বিরুদ্ধে গণস্বাক্ষকর প্রতিবাদ ও তীব্র নিন্দা জানাই অত্র এলাকার ব্যবসায়ী সমাজ ও এলাকাবাসী।
অসৎ উদ্দেশ্য বেআইনিকান্ডে দুষ্কৃতিকারীদের আইন প্রশাসন বিচারের আওতায় এনে প্রশ্নবিদ্ধ অবস্থানকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসী
যার সত্যতা ইতিপূর্বে বাদী আলমের মামলার অভিযোগে সাংবাদিকদের বাস্তব অনুসন্ধানে গণমাধ্যম প্রিন্ট পত্রিকা অনলাইন সোশ্যাল মিডিয়ায় উঠে আসে। এলাকার ক্ষমতা আদিপত্য বিস্তার প্রতিহিংসা প্রতিশোধের জেরে নানা কারণে দালাল শামসুলের অপকাণ্ড ধামাচাপা দেওয়ার সব রকমের অপচেষ্টা নেপথ্যে রয়েছে গ্রামের জনপ্রতিনিধি গ্রাম্য শালিসী বিচারক নীতি নির্ধারক ও মোড়লদের দৃশ্য-অদৃশ্য যোগসাজশে।
ঘটনাক্রমে, মোঃ বাচ্চু মিয়া সওদাগর বায়েজিদ বোস্তামী থানার, ধনির পাহাড় এলাকার একজন স্থানীয় বাসিন্দা। তিনি দীর্ঘ ৩০ বছরের অধিক সময় ধরে উক্ত এলাকার বাসিন্দা। এখানে তার স্থায়ী ঘর ও দোকান আছে। আমরা তাকে শান্তিপ্রিয়, অরাজনৈতিক, সাধারণ ও নিরহ প্রকৃতির মানুষ হিসেবে জানি। আমাদের জানামতে তিনি তার দোকান, পরিবার ছাড়া কোন ধরনের রাজনৈতিক, অসামাজিক, সমাজের ক্ষতি হয় কোন কার্যকলাপে কখনো ছিলেন না এবং সর্বদা সমাজের কল্যান হয় এমন কাজে নিজেকে জড়িত রেখেছেন।
আমারা সবাই অবগত আছি যে, তিনি বায়েজিদ বোস্তামী থানা,চট্টগ্রামের ভোটার। তিনি তার দোকান ছেড়ে দূরে কোথায় যান না। তিনি তার সকল উৎসব আমাদের সাথে পালন করেন এমনি ইদের সময় ও ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে সময় দেন। তিনি একজন সৎ ব্যবসায়ী হিসেবে এলাকায় পরিচিত। তিনি গত ১৪ই জুলাই ২০২৪ইং সে তার নিজ দোকান ও চট্টগ্রামে তার নিজ বাসায় অবস্থান করেছিলেন যার আমরা নিজে দেখেছি এবং তারা সাথে তার দোকানে লেনদেন করেছি।
উক্ত দিন তিনি তার দোকান প্রতিদিনের মত সকালে খুলেন এবং রাত্রির সময় বন্ধ করেন। তিনি উক্ত দিন দোকান ছেড়ে কোথায় যান নি বলে আমরা স্বাক্ষ্য দিচ্ছি এবং তার উপর আনীত মিথ্যা অভিযোগের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।