নিজস্ব প্রতিবেদক
চট্টগ্রাম কর্ণফুলীর শিকল বাহায় প্রতিবেশির বাড়িতে সন্ত্রাসী কাদায় হামলার ঘটনায় অভিযুক্তরা এর আগেও পূর্বে থেকেই ষড়যন্ত্রমূলক নানাভাবে হয়রানি সামাজিকভাবে মর্যাদাহানীসহ নানাভাবে ক্ষয়ক্ষতির অপচেষ্টা চালিয়েছে। সাংবাদিক হওয়া সত্ত্বেও রক্ষা পায়নি হামলাকারীদের হাত থেকে। এরই ধারাবাহিকতায় সাংবাদিকের বাড়িতে হামলা করেছে প্রতিবেশী সন্ত্রাসী মনির ও তার পরিবার। হামলাকারীরা তার নিজ আপন বোনকে সাংবাদিকের বাড়িতে পানি খাওয়া তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে এ অঘটন ঘটায়। হামলাকারীরা পূর্ব থেকেই নানা বেআইনিভাবে হুমকি ধামকি হয়রানী সামাজিক আত্মসম্ভ্রমহানী নানা ক্ষতিগ্রস্ত করে আসিতেছে। পূর্বেও একাধিক অভিযোগ করেও কোন সমাধান পাইনি। সন্ত্রাসী কান্ড ও অক্ষমতায় ঘটনা ধাঁমাচাপায় অপচেষ্টা করছে অভিযুক্তরা দাবি অভিযোগকারীর।
২১ অক্টোবর সিএমপি কর্ণফুলী থানায় নিজ ও পরিবারের নিরাপত্তাঝুঁকি ও অঘটন আতংকে অভিযোগে করে। জিডি নং- ১০২৯। এর পূর্বেও অভিযুক্তের নামে আদালতে সাধারণ ডায়েরী ও নালিশ রয়েছে।
ঘটনাক্রমে,গত ১৯ অক্টোবর রাত ৮টায় সন্ত্রাসী মনিরের ঘরে ৮নং ওয়ার্ড আব্দুর রশিদের পোলের গুড়া নতুন বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনাসূত্রে জানা যায়,সন্ত্রাসী মনিরের আপন নিজ ভাই মোঃ মুসা ও বোন রিনা বেগম পাওনা টাকার জন্য আসলে আসার সাথে সাথেই ওদেরকে হেনস্থা মাইরধর করে ঘর থেকে বের করে দেন। পরিস্থিতিতে নিরাপত্তায় সাংবাদিকের বাসায় আশ্রম নেন ভুক্তভোগী রিনা । সাংবাদিকদের বাসায় আশ্রয় ও ওর বোনের শিশু বাচ্চাকে পানি খাওয়ার খাওয়াকে কেন্দ্র করে ওদেরকে আবারো মারধর করেছেন আব্দুল কাদেরের বাসায়। পরিস্থিতিতে অসহায় হয়ে পড়ে সাংবাদিক আব্দুল কাদেরের পরিবার। কারণ জানতে চাইলে তাদেরকেও হেনস্থ অপদস্ত গালিগালাজ হামলা করেছে মনির হোসেন,তার ছেলে মোহাম্মদ ইয়াসিন, তার স্ত্রী গোলাপি বেগম, তার মেয়ে ঝুমা আক্তার।
হামলাকারী জি,ই,সি,মোড় মেডিকেল সেন্টার ক্লিনিকের অ্যাম্বুলেন্স চালায় পেশায় একজন গাড়িচালক। মাসিক বেতন ১৭ হাজার টাকা। করছে লাখ লাখ টাকার লেনদেন কিনছে জায়গা সম্পত্তি। সাংবাদিক পুলিশ কাউকেই পাত্তা দিচ্ছে না। সাংবাদিকের বাড়িতে হামলা করে আর বলে তুমি সাংবাদিক কি হইছে আমাকে তুমি কিছুই করতে পারবা না। পুলিশ আমার পকেটে থাকে।
গাড়ি চালকের আড়ালে সে কি মাদক পাচার করেন নাকি ডাকাতি করেন তদন্ত করলেই বেরিয়ে আসবে ঘটনার গভীরের সত্যতা । নাম প্রকাশে অনিচ্ছু এলাকার একজন ব্যক্তি বলেন, মনির হোসেন আমাদের এলাকায় আসছেন ২০১২ সালে ওর বাড়ি নোয়াখালী। সে এখানে এক ঘন্ডা জায়গা কিনে বসবাস করতেছে। তখন থেকে সে নুন আনতে পান্তা ফুরাই তবে,এখন সে অনেক টাকার মালিক। মাঝেমধ্যে কিছু মাদক ব্যবসায়ী ওর সাথে যোগাযোগ করে দেখি এর বেশি আর কিছু বলতে পারব না। তিনি আরো বলেন,জানতে পারলে আমার সমস্যা হবে, সাংবাদিকের বাড়িতে হামলার কারণে শুনেছি উল্টো সাংবাদিকের বিরুদ্ধেই পাল্টা ব্যবস্থা নিবে। প্রয়োজনে কিছু দিনের ভিতরে সাংবাদিক সংগঠন ওর বিরুদ্ধে মানববন্ধন করবেন বলে হুমকি ধামকি প্রদর্শন করে।
দুদক ও প্রশাসনের কাছে আকুল আবেদন সুস্থ তদন্ত করা হোক প্রশ্ন ক্ষমতার অপব্যবহার নেপথ্যে কে বা কারা? কোথায় তার অপক্ষমতা কোথায় তার এত দাপট? কে এই সন্ত্রাসী মনির? আইন আদালত তার পকেটে তার ইশার চলে। দাবি ভুক্তভোগী অভিযোগকারী ও তার পরিবারের।
মামলা তদন্ত অফিসার বলেন,বিষয়টি সত্যতায় তদন্তে অভিযুক্তদের আইনের আওতায় এনে অপরাধীদের যথাযথ আইনগত ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।
উক্ত বিষয়ে মনির হোসেন ও তার পরিবারের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তারা এ বিষয়ে কোন কথা বলতে রাজি নায়। সাংবাদিক পরিচয়ে কথা বলতে অপারগতা ও ব্যস্ততা দেখায়। পরবর্তীতে শতচেষ্টা করেও তাদের মোঠো ফোনে পাওয়া যায়নি।