ঢাকা, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫, ২ আষাঢ়, ১৪৩২, ১৯ জিলহজ, ১৪৪৬
সর্বশেষ
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত হবে আন্তর্জাতিক টুরিস্ট স্পট মেয়র ডা. শাহাদাত
সন্দ্বীপ ফাউন্ডেশনের নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন
অভিযোগকারীই নিরাপত্তাহীনতায় জীবন ঝুঁকিতে প্রশাসন নিরব
সীতাকুণ্ডের সহস্রধারায় ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
সন্দ্বীপে বিএনপি নেতা রিপন তালুকদারের স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ছিনতাই হওয়া প্রাইভেটকার উদ্ধার
ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে ভেদাভেদ ভুলে দলীয় কর্মীদের একসাথে কাজ আহবান জানান মেয়র ডা. শাহাদাত
ইরানে হামলার পর যে বার্তা দিলো সৌদি আরব
যশোর জেলা গোয়েন্দা শাখার বিশেষ অভিযানে আটক – ৪ 
কেশবপুর উপজেলা যুবদলের ঈদুল আযহা’র শোভাযাত্রা

অভিযোগকারীই নিরাপত্তাহীনতায় জীবন ঝুঁকিতে প্রশাসন নিরব

নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রাম পতেঙ্গা থানাধীন বিজয়নগর এলাকায় ডুবরী বাড়ী নামে পরিচিত বিষয় সম্পত্তির ভাগ বন্টন প্রতিহিংসার জেরে ভাই ভাইকে খুন করার হুমকি ধামকি । প্রকাশ্য দিবালোকে তৃতীয় পক্ষের সামনে প্রশাসন ও সাংবাদিকদেরও বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন। খুনের হুমকি প্রাণনাশের আশংঙ্কা। মৃত্যু হুমকি এক ধরনের জবরদস্তি। দাবি ভুক্তভোগী ছগীর ও তার পরিবারের।

নিরাপত্তা চেয়ে অভিযোগ দিয়ে অভিযোগকারীই উল্টো বেআইনিভাবে প্রশ্নবিদ্ধ। হেনস্তা ও পদে পদে নাজেহালের শিকার ও প্রতিপক্ষ প্রশাসনের দ্বারা হলেন উল্টো অভিযুক্ত। অভিযোগকারীর অভিযুক্ত প্রতিপক্ষ সহধর ভাই জলিল ও ইউছুফের এর বিরুদ্ধে তার-ই বড় ভাই অভিযোগ করেছেন। জিডি নং- ৯জুন, ৪৩২ বাদী হেলেনা বেগম। নানা রকম হুমকি ধামকিসহ সব রকমের ফাঁদে ফাঁকে ষড়যন্ত্রের শিকার বড় ভাই সগীর ও ভুক্তভোগীর পরিবার।

ভুক্তভোগী পরিবারের দাবি, মনগড়া নানা কৃত্রিম গল্প নাটক সাজিয়ে জলিল ও ইউসুফ ও তার পরিবারের নানা অপকাণ্ড অপচেষ্টা চালিয়ে আসছে সুকৌশলে পরিকল্পিতভাবে। তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বড় ভাই সগীর হোসেন ও তার পরিবার। জিডি নং- ৯জুন, ৪৩৩ বাদী রোজিনা বেগম।

ভুক্তভোগী ছগীেরের পরিবার আরো জানাই, প্রতিটা মুহূর্ত কাটছে নিরাপত্তাহীনতায় জীবন ঝুঁকিতে। জায়গা সম্পত্তিই বিরোধের জেরে তুচ্ছ ঘটনা কে কেন্দ্র করে পূর্ব করিকল্পিতভাবে ঘুম ঘুম হত্যা সহ প্রয়োজনে ভয়াবহ আতঙ্ক নাশকতা সৃষ্টি করে ভাই ভাইকে হত্যাার হুমকি ধামকি প্রদর্শন করে প্রকাশ্য দিবালোকে। উপস্থিত মানুষের সামনে প্রশাসন ও সাংবাদিকদেরও বিয়ানী অন্যায় অঘটন ঘটিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে হাসিল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে ছোট ভাই জলিল ইউসুফ গং। অভিযোগ উঠেছে একই ছাদের নিচে বসবাসকারী বড় ভাই ছগির হোসেনের ও তার পরিবারের।

ঘটনাক্রমে জানা যায়, ভাই ভাইদের বিরুদ্ধে সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরত চলে আসছিল। এর আগেও দফায় দফায় এলাকার মোড়ল মাতাব্বর সর্দার দ্বারা দফাই দফাই বৈঠকশালী সে হলেও।

ঘটনাক্রমে ছগীরের পরিবার জানায়, আমাদের ঘরে পুরুষ বলতে কেউ নাই। আমার বাবা থাকে পেশাগত কাজে ঢাকায়। আমরা অসহায় নিরুপায়। আমাদের উপর একের পর এক চলছে সুপরিকল্পিত সুখ আসলে মিথ্যা গল্প নাটক ঘটনায় একের পর এক মিথ্যা অভিযোগ ও হামলা । প্রশাসনকে বেয়াইনী কাজে ক্ষমতার অপব্যবহার। আইন আদালত পুলিশ তাদের পকেটেই। ঘটনা সৃষ্টি করে। পরিকল্পিত মাস্টার প্লেনে ফাঁদে ফাঁকে ষড়যন্ত্র করে একের পর এক করছে অঘটন। উল্টো ছগির এর পরিবারকে মারপিট করে। ঘটনা ধামাচাপা দিতে ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করতে নিজেদের মাথা নিজেরা ফাটিয়ে। মিথ্যা গল্প নাটক সাজিয়ে উল্টো অভিযোগ করে সগীরের পরিবারের বিরুদ্ধে। দাবি ভুক্তভোগীর পরিবার ছগিরের।

ছগীরের পরিবার বলেন,আমার ছোট চাচাদের সাথে জায়গা জমি নিয়ে বিরোধ এ নিয়ে অনেক বিচার সালিশি হয়েছে। অনেকবার ঝগড়াঝাটিও হয়েছে আমার চাচাতো ভাই ভাইয়েরা ৩-৪ জন মিলে আমাদেরকে মারধর করে। আমাদের গায়ে হাত তোলে। বারবা জানমালের হামলা করে। আমাদের চাচারা পারলে আমাদেরকে সরাইকে থামিয়ে দিতে পারতো। তারা তা-না করে উল্টো আমাদের গায়ে হাত তোলে আমাদেরকে আক্রমণ করে,আমাদের গায়ে হাত তোলে আমার মেজ চাচা মেজো চাচার বড় ছেলে রাব্বি ছোট চাচার বড় ছেলে বেলাল, তখন আমরা মার খেয়ে জখম অবস্থায় পুলিশের শরণাপ্প হই থানায় গিয়ে একটা জিডি করি।

তখন থানা পুলিশ আমাদেরকে বলে তোদের কে আবার যদি হামলা করে কিবা মারধর করে আমাদের জানাবা। তখন থানা পুলিশের সহায়তায় আমরা জখম অবস্থায় চিকিৎসা নি প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে। যখন আমরা বাড়ি ফিরে আসি। তখন আমার ছোট চাচি আনুমানিক রাত দেড়টার দিকে মেজ চাচী মিলে তার বড় ছেলে আমাদের বাসার সামনে এসে ছোট চাচার বাসার সামনে অশুভ অশালীন আপত্তিকর ভাষায় গালিগালাজ করে।

তারমধ্যে আমার ছোট চাচী বলে টেনে আমাদের রগ ছিড়ে ফেলবে। আমাদের জানালা দিয়ে এসে ভয় ভীতি প্রদর্শন করে। মার মুখী আক্রমণাত্মক ভূমিকায় নানাভাবে হুমকি প্রদর্শন করে। ভয় আতঙ্ক ভুতের মত উঁকি ঝুঁকি দেয় বারবার তখন আমি মোবাইল দিয়ে ভিডিও করার চেষ্টা করি কিন্তু অন্ধকার থাকা কারণে ভিডিও করতে পারিনি। কারণ আমার তো প্রমাণ লাগবে। তখন আমরা অসহায় আর এইসব আমার ছোট চাচার উৎসাহে উস্কানিতে তাণ্ডব চালাচ্ছে।

ঘরে তখন আমর মা আমি ছাড়া কোন পুরুষ মানুষ নাই। আমি ভয়ে আতঙ্কে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ি। তখন আমাদের কাছে থানা পুলিশের কোন নাম্বার ছিল না তাই পুলিশকে কল দিতে পারেনি। তখন আমি উপস্থিত বুদ্ধি করে ঘরের আসবাবপত্র দিয়ে দরজা ভালো করে বন্ধ করে দি। যেন দরজায় ভেঙে আমাদেরকে হামলা করতে না পারে। তখন আমি গ্রুপে কলে এসে আমার বন্ধু বান্ধব কে বিষয়টি জানাই।

আমার এক বন্ধু ৯৯৯ (ত্রিপল নাইনে) কল দেয় ট্রিপল নাইলে কল রিসিভ করে আমাদের ঠিকানা জানতে চাই। আমাদের বাড়ির ঠিকানা সব দেয়া হলে পতেঙ্গা থানা পুলিশ নাম্বার দেয় আমাদের কথা বলা যায়। তার পাঁচ সাত মিনিটের মধ্যে পতেঙ্গা থানা পুলিশ আমাদের বাড়ি আসে। এসে আমাদেরকে বলে আমরা প্রশাসনের মানুষ। তখন আমি বলি কে? পুলিশ উত্তরে বলে আমরা পুলিশ পতঙ্গ থানা থেকে আসছি। তখন আমি দরজা খুলে পুলিশের সাথে কথা বলি।

পুলিশ আমাকে বলে এত রাতে আমাদেরকে মজা করার জন্য ডাকলি? রাস্তায় একটা কুত্তাও তো দেখিনি আমি। তোদেরকে এত রাতে হামলা করবে কে? পুলিশ অফিসার তাসলিম হুদা আমাকে বলে তোরা এত জ্বালাস কেন? আমি রাস্তা দিয়ে আসতে আসতে ভিডিও করে আসছি। রাস্তায় তো কেউ নেই।

আর এই অফিসার হচ্ছে যার কাছে আমরা জিডি করছি সেই অফিসার। তখন তিনি আমাদেরকে বলে তোদের কাছে আমার নাম্বার নাই। তোরা ৯৯৯ কল দিলি কেন ? তোরা তো আমাকে কল দিতে পারতি। আমি তখন তাকে প্রশ্ন করলাম শত্রুতা আমাদের ঘরেই। আপনি রাস্তায় পাবেন কোথায়?

এখন আমাদের নিরাপত্তা কই? আমরা তো নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। তখন তার আপ ভঙ্গি পুরো অন্যরকম হয়ে যায়। তখন পুলিশ অফিসার আমাকে বলে আমি কি তোদেরকে আমার সাথে নিয়ে যাব। তখন আমি বলি পুলিশী দায়-দায়িত্বের নিরাপত্তা দেন আমাদেরকে।

ঐ পুলিশ অফিসার আমরা জিডিতে যাদেরকে আসামি দিয়েছি তাদেরকে আলাদাভাবে ডেকে কথা বলা। শেষে দ্বিতীয়বার আর আমাদের কাছে আসে নাই। আর আমাদেরকেউ আর ডাকেও নাই তাদের সামনে।

উল্টো যাওয়ার সময় আমাদেরকে শাসিয়ে যায় হুমকি দিয়ে যায় সে আমাদের নামে মামলা করেই ছাড়বে। প্রয়োজনে উল্টা মামলা দিয়ে ফাঁসিয়ে দিবে। তাহলে আমরা আইনের কাছে গিয়ে আইনের সহযোগিতা পেলাম কই ? আমরা আইনের কোন সহযোগিতা পেলামই না। উল্টা হুমকির শিকার হলাম। অভিযোগ নিরাপত্তা চেয়ে নিরাপত্তাহীনতাই জীবনচু কেটে আদমকে দিন কাটছে প্রতিটা সময় মুহূর্ত।

ঘটনার বিষয়ে অভিযুক্ত, জলিলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার বড় ভাই উল্টো তাদের নানাভাবে সম্পদ সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত সহ দীর্ঘদিন ধরে বড় ভাইয়ের দুর্বলতার সুযোগে তাদের নানাভাবে ক্ষয়ক্ষতি করে আসছে তিনি দরবার সালিশ কিছুই মানে না বলে দাবি করেন। বলেন তার বিরুদ্ধে ৯জুনের তারিখের অভিযোগসহ আরো লিখিত অভিযোগ রয়েছে একাধিক।

তিনি তো ঘটনার বিষয় বিস্তারিত সবকিছুই জানাবেন বলে আর কোন তথ্য দেননি। বারবার হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ দিলেও কোন উত্তর দেননি। তিনি আর ফোন রিসিভ করেননি, উক্ত বিষয়ে সাংবাদিকদের জানার কেন কোন কারনে কোন ধরনের প্রয়োজন। নানা প্রশ্নবিদ্ধ ও আচরণ করেন। এ বিষয়টি সাংবাদিক কেন জানবে ? জানার জন্য সমাধানের জন্য এলাকায় তৃতীয় পক্ষ অনেক গণ্যমান্য মান্য ব্যক্তিবর্গ রয়েছে।

অভিযোগকারী রোজিনা বেগমের কাছে ফোন দিলে তিনি ফোন ধরেননি। এক পর্যায়ে তার ছেলে রাব্বি ফোন ধরে। এ তার মা অসুস্থ আছে বলে জানান। মারামারির ঘটনাই সে বলেন তৃতীয় পক্ষ অনেক সাক্ষী রয়েছে তাদেরকে মেরেছে মাথা ফাটিয়েছে ঘটনার সদস্য সত্যতা আছে। সাংবাদিকের নানা প্রশ্নের জবাবের সে কোন উত্তর না দিয়ে মোঠোফোন কেটে দেন।

অভিযুক্ত ইউসুফ নবীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, গত আমলে তাদের অনেক রকম ক্ষয়ক্ষতি করেছে যার ফলে তাকে খুন করে বদলা নিবেন। অভিযোগকারীর পরিবার ও অভিযোগকারী বিরুদ্ধে আপত্তিকর নানা বিষদঘার বক্তব্য মন্তব্যে করেন।

থানায় অভিযোগকারীর তদন্ত অফিসার, এ এস আই তসলিম হুদা তাকে একাধিকবার ফোন দিলেও ফোন ধরেনি হোয়াটসঅ্যাপে একাধিক মেসেজ দিলেও কোন উত্তর সাড়া দেননি।

জনসাধারণের উদ্দেশ্যে বিজ্ঞ আইনজীবী পরামর্শ—হুমকি পাওয়ার পর চুপ না থেকে আইনের আশ্রয় নেওয়াই হবে সবচেয়ে কার্যকর ও নিরাপদ পথ। আইনজীবী মতে, কেউ যদি কাউকে মারার হুমকি, খুনের হুমকি বা জমি দখলের হুমকি দেয়, তবে ভুক্তভোগীর উচিত দ্রুত আইনানুগ পদক্ষেপ নেওয়া।যদি কাউকে “তোমাকে মেরে ফেলব, খুন করে ফেলব, আমার জায়গায় আসলে তোমার পা কেটে দেব—এই ধরনের হুমকি যদি কেউ দিয়ে থাকে, তাহলে সেটা ফৌজদারি অপরাধের আওতায় পড়ে।”

আইনী পরামর্শে, এ ধরনের পরিস্থিতিতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬০ ধারায় আবেদন করতে হবে। এতে করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ডেকে এনে ‘বনসাই’ (মুচলেকা) দিতে বাধ্য করা হয়, যেখানে সে প্রতিশ্রুতি দেয় যে ভবিষ্যতে ওই হুমকি বাস্তবে রূপ নেবে না।

আইনি ধারায় আছে “একবার বনসাই দেওয়া হলে ওই ব্যক্তি পুনরায় একই কাজ করতে পারে না। যদি সে তা করেও ফেলে, তাহলে সেটি আইনি প্রমাণ হিসেবে ব্যবহৃত হবে এবং তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।” হুমকি প্রদানকারী ব্যক্তি যদি বনসাই দেওয়ার পরেও একই অপরাধ করে, তাহলে তার বিরুদ্ধে পুনরায় মামলার মাধ্যমে সাজা নিশ্চিত করা সম্ভব।

এমন অদ্ভুত পরিনিতি পরিস্থিতিতে যেকোনো মুহূর্তে করতে পারে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। জান মালেরঝুঁকিসহ অপূরণীয় ক্ষয়ক্ষতি। হতে পারে খুনসহ যেকোনো বড় ধরনের ভয়াবহ অঘটনের । সুষ্ঠু তদন্তে অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি ভুক্তভোগী পরিবার ও এলাকাবাসীর। প্রশাসন জনবান্ধব হলে জনগণের আইন প্রশাসনের প্রতি বাড়বে অনাস্থা। বাড়বে অন্যায় অপরাধ সমাজে আতঙ্ক অস্থিরতায় নিরাপত্তাহীনতা নাগরিক জীবন ব্যক্তি পরিবার সমাজ ও রাষ্ট্রের। অসহায় ভুক্তভোগী পরিবারের দাবি, পরিবারের নিরাপত্তায় ঘটনা সত্যতায় অনুসন্ধানে প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সকলের সুদৃষ্টি সহায়তা একান্ত জরুরী। খুনের হুমকি প্রাণনাশের আশঙ্কায় সহজ সমাধানে পদক্ষেপে হোক সমাধান অপরাধীরা ফাক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি।

শেয়ার করুনঃ

সর্বশেষ

ফেসবুক পেজ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
error: protected !!

Copyright© 2025 All reserved