নিজস্ব প্রতিবেদক
চট্টগ্রাম পতেঙ্গা থানাধীন বিজয়নগর এলাকায় ডুবরী বাড়ী নামে পরিচিত বিষয় সম্পত্তির ভাগ বন্টন আয় উৎসে প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত প্রতিহিংসার জেরে নানা বেআইনি জটিলতা ভাই ভাইকে খুন করার হুমকি ধামকি । প্রকাশ্য দিবালোকে তৃতীয় পক্ষের সামনে প্রশাসন ও সাংবাদিকদেরও বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন। খুনের হুমকি প্রাণনাশের আশংঙ্কা। মৃত্যু হুমকি এক ধরনের জবরদস্তি। দাবি ভুক্তভোগী ছগীর ও তার পরিবারের। অথচ প্রশাসন বলছে এ বিষয়টি সমাধান হয়েছে।
অভিযোগকারীরা প্রশাসনের সহায়তার বিপরীতে চরম নিরাপত্তাহীনতায় জীবনঝুঁকিতে। প্রশাসন নীরব ও প্রতিপক্ষের হয়ে কাজ করছে বলে দাবি ভুক্তভোগী ও তার পরিবারের।
নিরাপত্তা চেয়ে অভিযোগ দিয়ে অভিযোগকারীই উল্টো বেআইনিভাবে প্রশ্নবিদ্ধ। হেনস্তা ও পদে পদে নাজেহালের শিকার। অভিযোগ দিয়ে প্রতিপক্ষ ও প্রশাসনের দ্বারা হলেন উল্টো বিপরীত চরম নিরাপত্তাহীনতা নানা ষড়যন্ত্রের শিকার ও নানাভাবে প্রশ্নবিদ্ধ অভিযুক্ত। যার সম্পূর্ণ মিথ্যা নাটক ও বানোয়াটি গল্প কথা সাজানো। অভিযোগকারীর অভিযুক্ত প্রতিপক্ষ সহধর ভাই জলিল ও ইউছুফের এর বিরুদ্ধে তার-ই বড় ভাই অভিযোগ করেছেন। যার জিডি নং- ৯জুন,২৫ইং ৪৩২ বাদী হেলেনা বেগম। আইনি সহায়তা নিরাপত্তা চাওয়ায় প্রতিপক্ষ অভিযুক্তরা হয়ে ওঠে আরো ভয়ানক বেপোয়ারা আক্রমণাত্মক। প্রতিনিয়তই নানা রকম হুমকি ধামকিসহ সব রকমের ফাঁদে ফাঁকে ষড়যন্ত্রের শিকার বড় ভাই সগীর ও ভুক্তভোগীর পরিবার।
ভুক্তভোগী পরিবারের দাবি, মনগড়া নানা কৃত্রিম গল্প নাটক সাজিয়ে প্রতিপক্ষ জলিল ও ইউসুফ ও তার পরিবারের নানা অপকাণ্ড অপচেষ্টা চালিয়ে আসছে সুকৌশলে পরিকল্পিতভাবে। পরিস্থিতিতে তার ভাই ইউসুফ ও জলিলসহ তাদের পরিবারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বড় ভাই সগীর হোসেন ও তার পরিবার। জিডি নং- ৯জুন, ৪৩৩ বাদী রোজিনা বেগম।
ভুক্তভোগী ছগীরের পরিবার আরো জানাই, অভিযোগের পর থেকে প্রতিটা মুহূর্ত কাটছে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ও জীবন ঝুঁকিতে। জায়গা সম্পত্তির বিরোধের জেরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পূর্ব করিকল্পিতভাবে ঘুম খুম হত্যা সহ প্রয়োজনে ভয়াবহ আতঙ্ক নাশকতা সৃষ্টি করছে ইউসুফ ও জলিল যোগসাজেশে। ভাই ভাইকে হত্যাার হুমকি ধামকি প্রদর্শন করে প্রকাশ্য দিবালোকে। উপস্থিত মানুষের সামনে। প্রশাসন ও সাংবাদিকদেরও বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে খুন করবে বলে চ্যালেঞ্জ করে। এমন ঘৃণিত নেক্যারজনক মন্তব্য অমানবিক নিষ্ঠুরতায় অন্যায় অঘটন ঘটিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে হাসিল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে ছোট ভাই জলিল ইউসুফ গং। অভিযোগ উঠেছে একই মায়ের সন্তান ছাদের নিচে বসবাসকারী বড় ভাই ছগির হোসেনের ও তার পরিবারের।
ঘটনাক্রমে জানা যায়, ভাই ভাইদের বিরুদ্ধে সম্পত্তির ভাগাভাগিতে অসন্তোষ। আয় উৎস হিসাব কিতাবের জেরে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। এর আগেও দফায় দফায় এলাকার মোড়ল মাতাব্বর সর্দার দ্বারা গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ দ্বারা বৈঠকশালীশী হলেও। সঠিক ন্যায্যপ্রাপ্ত থেকে বঞ্চিত বলে দাবি করছেন। কার্যকারিতা না হওয়ায় একে অপরের ভিতর আক্রোশ ক্রুদ্ধতা প্রতিহিংসা পঞ্জীভূত হতে থাকে। যার ধারাবাহিকতায় আজকে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ।
ঘটনাক্রমে ছগীরের পরিবার স্বজন জানায়, আমাদের ঘরে পুরুষ বলতে কেউ-ই নাই। আমার বাবা থাকে পেশাগত কাজে ঢাকায়। আমরা অসহায় নিরুপায়। আমাদের উপর একের পর এক চলছে সুপরিকল্পিত সুকৌসলে মিথ্যা গল্প নাটক ঘটনায় একের পর এক মিথ্যা অভিযোগ ও হামলা। ক্ষমতার অপব্যবহার। আইন আদালত পুলিশ তাদের পকেটেই। প্রশাসন ভূমিকা নিরব। প্রতিপক্ষের অসৎ উদ্দেশ্য ও পরিকল্পিত মাস্টার প্লেনে ফাঁদে ফাঁকে ষড়যন্ত্র করে একের পর এক করছে অঘটন। উল্টো ছগীর এর পরিবারকে বেদরক মারপিট করে। ঘটনা ধামাচাপা দিতে ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করতে নিজেদের মাথা নিজেরা ফাঁটিয়ে। মিথ্যা গল্প নাটক সাজিয়ে উল্টো অভিযোগ করে সগীরের পরিবারের বিরুদ্ধে। দাবি ভুক্তভোগীর পরিবার ছগিরের।
ছগীরের পরিবার আরো বলেন,আমার ছোট চাচাদের সাথে জায়গা জমি নিয়ে বিরোধ এ নিয়ে অনেক বিচার সালিশী হয়েছে। অনেকবার ঝগড়াঝাটিও হয়েছে। আমার চাচাতো ভাই ভাইয়েরা ৩-৪ জন মিলে আমাদেরকে মারধর করে। আমাদের স্পর্শকাতর জায়গায় গায়ে হাত তোলে। চাচারা আমাদের জানমালের হামলা করে। আমাদের চাচারা পারলে আমাদেরকে সরাইকে থামিয়ে দিতে পারতো। তারা তা-না করে উল্টো আমাদের গায়ে হাত তোলে। আমাদেরকে আক্রমণ করে।আমাদের গায়ে হাত তোলে আমার মেজো চাচা মেজো চাচার বড় ছেলে রাব্বি ছোট চাচার বড় ছেলে বেলাল। তখন আমরা মার খেয়ে জখম অবস্থায় পুলিশের শরণাপন্ন হই। থানায় গিয়ে একটা জিডি করি।
তখন থানা পুলিশ আমাদেরকে বলে তোদের কে আবার যদি হামলা করে কিংবা মারধর করে আমাদের জানাবা। তখন থানা পুলিশের সহায়তায় আমরা জখম অবস্থায় চিকিৎসা নিই। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে যখন আমরা বাড়ি ফিরে আসি। তখন আমার ছোট চাচি আনুমানিক রাত দেড়টার দিকে মেজো চাচী মিলে তার বড় ছেলে আমাদের বাসার সামনে এসে ছোট চাচার বাসার সামনে অশুভ অশালীন আপত্তিকর নোংরা ভাষায় গালিগালাজ করে।
তারমধ্যে আমার ছোট চাচী বলে টেনে আমাদের রগ ছিড়ে ফেলবে। আমাদের জানালা দিয়ে এসে ভয় ভীতি প্রদর্শন করে। কথায় কথায় মারমুখী আক্রমণাত্মক ভূমিকায় নানাভাবে হুমকি প্রদর্শন করে। ভয় আতঙ্ক ভুতের মত উঁকিঝুঁকি দেয়। বারবার তখন আমি মোবাইল দিয়ে ভিডিও করার চেষ্টা করি কিন্তু অন্ধকার থাকা কারণে ভিডিও করতে পারিনি। তখন আমরা অসহায় নিরুপায় হয়ে পড়ি। আর এইসব আমার ছোট চাচার উৎসাহে উস্কানিতে তাণ্ডব চালাচ্ছে।
ঘরে তখন আমর মা আমি ছাড়া কোন পুরুষ মানুষ নাই। আমি ভয়ে আতঙ্কে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ি। তখন আমাদের কাছে থানা পুলিশের কোন নাম্বার ছিল না তাই পুলিশকে কল দিতে পারেনি। তখন আমি উপস্থিত বুদ্ধি করে ঘরের আসবাবপত্র দিয়ে দরজা ভালো করে বন্ধ করে দিই। যেন দরজায় ভেঙে আমাদেরকে হামলা করতে না পারে। তখন আমি গ্রুপে কলে এসে আমার বন্ধু বান্ধব কে বিষয়টি জানাই।
আমার এক বন্ধু ৯৯৯ (ত্রিপল নাইনে) কল দেয়। ট্রিপল নাইলে কল রিসিভ করে আমাদের ঠিকানা জানতে চাই। আমাদের বাড়ির ঠিকানা সব দেয়া হলে পতেঙ্গা থানা পুলিশ নাম্বার দেয় আমাদের কথা বলা যায়। কলের মাত্র পাঁচ সাত মিনিটের মধ্যে পতেঙ্গা থানা পুলিশ আমাদের বাড়ি আসে। এসে আমাদেরকে বলে আমরা প্রশাসনের মানুষ। তখন আমি বলি কে? পুলিশ উত্তরে বলে আমরা পুলিশ পতঙ্গ থানা থেকে আসছি। তখন আমি দরজা খুলে পুলিশের সাথে কথা বলি।
পুলিশ আমাদের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়। আমাকে বলে এত রাতে আমাদেরকে মজা করার জন্য ডাকলি? রাস্তায় একটা কুত্তাও তো দেখিনি আমি। তোদেরকে এত রাতে হামলা করবে কে ? পুলিশ অফিসার তাসলিম হুদা আমাকে বলে তোরা এতো জ্বালাস কেন ? আমি রাস্তা দিয়ে আসতে আসতে ভিডিও করে আসছি। রাস্তায় তো কেউ-ই নেই।
আর এই অফিসার হচ্ছে এ এস আই তসলিম হুদা যার কাছে আমরা জিডি করছি সেই অফিসার। তখন তিনি আমাদেরকে বলে তোদের কাছে আমার নাম্বার নাই। তোরা ৯৯৯ কল দিলি কেন ? তোরা তো আমাকে কল দিতে পারতি। আমি তখন তাকে প্রশ্ন করলাম শত্রুতা আমাদের ঘরেই। আপনি রাস্তায় পাবেন কোথায়?
এখন আমাদের নিরাপত্তা কই ? আমরা তো চরন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। তখন তার ভাবভঙ্গি পুরো অন্যরকম হয়ে যায়। তখন পুলিশ অফিসার আমাকে বলে আমি কি তোদেরকে আমার সাথে নিয়ে যাব। তখন আমি বলি পুলিশী দায়-দায়িত্বের নিরাপত্তা দেন আমাদেরকে।
ঐ পুলিশ অফিসার আমরা জিডিতে যাদেরকে আসামি দিয়েছি। তাদেরকে আলাদাভাবে ডেকে কথা বলা। সব কথা সুসম্পর্ক গড়ে তোলে। শেষে দ্বিতীয়বার আর আমাদের কাছে আসে নাই। আর আমাদেরকেউ আর ডাকেও নাই আমরা যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছি তাদের সামনে।
উল্টো যাওয়ার সময় আমাদেরকে শাসিয়ে যায় হুমকি দিয়ে যায়। সে আমাদের নামে মামলা করেই ছাড়বে। প্রয়োজনে উল্টা মামলা দিয়ে ফাঁসিয়ে দিবে। তাহলে আমরা আইনের কাছে গিয়ে আইনের সহযোগিতা পেলাম কই ? আমরা আইনের কোন সহযোগিতা পেলামই না। উল্টা জান মাল নিরাপত্তাহীনতা প্রাণনাশের হুমকির শিকার হলাম। অভিযোগে নিরাপত্তা চেয়ে চরম নিরাপত্তাহীনতায় জীবনঝুঁকিতে দিন কাটছে প্রতিটা সময় মুহূর্ত।
ঘটনার বিষয়ে অভিযুক্ত, জলিলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,বিষয়টি তাদের ব্যক্তিগত পারিবারিক এ বিষয়ে তিনি সাংবাদিকদের কোন তথ্য দিতে রাজি নন। তিনি আরো বলেন, তার বড় ভাই উল্টো তাদের নানাভাবে সম্পদ সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত সহ আয় উৎস থেকে বঞ্চিত করেছে। দীর্ঘদিন ধরে বড় ভাইয়ের নামে দুর্বলতার সুযোগে তাদের নানাভাবে ক্ষয়ক্ষতি করে আসছে। তিনি দরবার সালিশ কিছুই মানে না বলে দাবি করেন। তার বিরুদ্ধে ৯জুনের তারিখের অভিযোগসহ আরো লিখিত অভিযোগ রয়েছে একাধিক।
তিনি বিরোধের ঘটনার বিষয় বিস্তারিত সবকিছুই জানাবেন বলে আর কোন তথ্য দেননি। বারবার হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ দিলেও কোন উত্তর দেননি। তিনি আর ফোন রিসিভ করেননি। উক্ত বিষয়ে সাংবাদিকদের জানার কেন কোন কারনে কোন ধরনের প্রয়োজন ? উক্ত বিষয় সাংবাদিকের কাজ কি ? নানা প্রশ্নবিদ্ধ ও আচরণ করেন। এ বিষয়টি সাংবাদিক কেন জানবে ? জানার জন্য সমাধানের জন্য এলাকায় তৃতীয় পক্ষ অনেক গণ্যমান্য মান্য ব্যক্তিবর্গ রয়েছেন। তিনি নিজেকে ব্যস্ত আছেন বলে জানান।
অভিযোগকারী রোজিনা বেগমের কাছে বারবার ফোন দিলে তিনি ফোন ধরেননি। এক পর্যায়ে তার ছেলে রাব্বি ফোন ধরে। তার মা অসুস্থ আছে বলে জানান। মারামারির ঘটনাই সে বলেন তৃতীয় পক্ষ অনেক সাক্ষী রয়েছে। তাদেরকে মেরেছে মাথা ফাটিয়েছে ঘটনার সত্যতা আছে। ঘটনা স্থলে নিজেই উপস্থিত ছিলেন। সাংবাদিকের তার বাবা ও মা কোন সারা দেননি উল্টো নিজেদের ব্যস্ততা ও অসুস্থতার অযুহাতে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করে। নানা প্রশ্নের জবাবের সে কোন উত্তর না দিয়ে মোঠোফোন কেটে দেন।
অভিযুক্ত ইউসুফ কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, গত বহু বছর ধরেই তাদের অনেক রকম ক্ষয়ক্ষতি করেছে। যার ফলে তার বড় ভাই ছগীকেকেই লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়ে খুন করেই বদলা নিবেন।এছাড়াও তিনি আরো বলেন, তার বড় ভাই অভিযোগকারীর পরিবার ও অভিযোগকারী বিরুদ্ধে আপত্তিকর নানা বিষদগার বক্তব্য মন্তব্যে করেন। যা সুস্থ মস্তিষ্কে কোনোভাবেই কাম্য নয়।
থানায় অভিযোগকারীর তদন্ত অফিসার, এ এসআই তসলিম হুদা তাকে একাধিকবার ফোন দিলেও ফোন ধরেনি। হোয়াটসঅ্যাপে একাধিক মেসেজ দিলেও কোন উত্তর সাড়া দেননি। পরে তিনি বলেন, সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, আজাইরা প্যাচাল পাড়ার মতো কিছুই নাই। তদন্তের অনুমতির জন্য আদালতে পাঠাইছি। প্রাথমিক ভাবে তাদেরকে বলা হয়েছে নিজেদের অবস্থানে চুপচাপ শান্তিপূর্ণ থাকার জন্য। আদালতের নির্দেশ আসার পর তদন্ত হবে। আর কোন পক্ষে কি বলল কি না বলল সেটা আমার দেখার বিষয় না। দেখার বিষয় হলো যেহেতু আদালত আমাকে এখনো তদন্তের অনুমতি দেওয়া হয় নাই। এখানে আমার তদন্তের কি আছে ? ভাইরা ভাইরা এটার মীমাংসা হয়ে গেছে। এখানে কারো পক্ষ অবলম্বন করার আমার কি আছে ? এরা আমার ভগ্নিপতি না যে কারো পক্ষ অবলম্বন করবো। কোন পক্ষ আপনাকে কি জানিয়েছে। আমি কারো অবলম্বন করি নাই।
৯৯৯ লাইনে ফোন দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনি ভুক্তভোগীর উপর ক্ষিপ্ত হয়েছেন।হুমকি দামটি প্রদর্শন করেছেন। এ বিষয়ে উত্তরে বলেন, বিষয়টা সম্পূর্ণ মিথ্যা। ঘটনাটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ছিল। ফোন দিয়েছে রংপুর থেকে। তার মানে এটা ছিল সাজানো নাটক।
মারামারি করছে দোনো পক্ষের অভিযোগ নিয়েছি এবং দেখছি দুনো পক্ষকেই আদালতে পাঠিয়েছি। সার্টিফিকেট/ডকুমেন্টসে হয় থানায় মামলা করতে পারেন। না হয় বিজ্ঞ আদালত মামলা করতে পারেন। এর ভিতরে তো তারা নিজেরা নিজেরাই নিমাংসা হয়ে গেছে গতকাল।
ঊলেখ্য: প্রশাসন জনবান্ধব না হলে জনগণের আইন প্রশাসনের প্রতি বাড়বে অনাস্থা। বাড়বে অন্যায় অপরাধ। বাড়বে সমাজে আতঙ্ক অস্থিরতা। প্রশ্নবিদ্ধ হবে নিরাপত্তাহীনতা নাগরিক জীবন ব্যক্তি পরিবার সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি। অসহায় ভুক্তভোগী পরিবারের দাবি, পরিবারের নিরাপত্তায় ও ঘটনা সত্যতায় অনুসন্ধানে প্রশাসন’সহ সংশ্লিষ্ট সকলের সুদৃষ্টি সহায়তা একান্ত জরুরী। খুনের হুমকি প্রাণনাশের আশঙ্কায় সহজ সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপে হোক শান্তিপূর্ণ সমাধান। অপরাধীরা পাক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি। এমন অদ্ভুত পরিনিতি পরিস্থিতিতে যেকোনো মুহূর্তে ঘটতে পারে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। জান মালেরঝুঁকিসহ অপূরণীয় ক্ষয়ক্ষতি। হতে পারে খুনসহ যেকোনো বড় ধরনের ভয়াবহ অঘটনের । সুষ্ঠু তদন্তে অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি’সহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি ভুক্তভোগী পরিবার ও এলাকাবাসীর।